আমাদের মনে রাখতে হবে, RAM বলতে কেবলমাত্র ডেক্সটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কম্পিউটারের RAM কে বোঝায় না। RAM যেভাবে আমাদের ডেক্সটপ কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের জন্য প্রয়োজন ঠিক আমাদের স্মার্টফোন গুলোতেও RAM এর প্রয়োজনীয়তা অনেক। কেননা আমাদের স্মার্টফোন গুলো হচ্ছে এক ধরনের কম্পিউটারের ডিভাইস। আমরা ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ কম্পিউটার এবং মোবাইল কেনার সময় RAM কতটুকু আছে তা আগে জিজ্ঞাসা করি। তাই আমরা ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এর ক্ষেত্রে RAM এর পরিষেবা একই, শুরুতেই আমরা জেনে নিবো RAM কী? তো চলুন তার আগে ভালোভাবেই জেনে আজকের পোস্টে নতুন কী কী থাকছে? আজকের পোস্টটি থেকে জানতে পারবেন:-
RAM কী?
কম্পিউটারের RAM কী কাজ করে?
কম্পিউটারের RAM কীভাবে কাজ করে?
কম্পিউটার RAM এর প্রকারভেদ!
কম্পিউটার, স্মার্টফোন RAM এর প্রকারভেদ!
RAM ও ROM মধ্যে পার্থক্য!
আপনাদের কম্পিউটারে কতটুকু RAM থাকা প্রয়োজন?
RAM কী? :
RAM এর পূর্ণরূপ হচ্ছে 'RANDOM অ্যাক্সেস মেমারি' 'RANDOM ACCESS MEMORY'। এছাড়া, কিছু ক্ষেত্রে RAM কে 'Direct Access Memory' বলা হয়। RAM হচ্ছে কম্পিউটার এর একটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি হার্ডওয়্যার। তবে হ্যাঁ, RAM পূর্ণরূপ ব্যাপারে জানার পরে হয়তা বা আপনি এই বিষয়ে কোনা কিছুই বুঝতে পারেন নি। চলুন RAM সম্পর্কে আমরা সামান্য সরল ও সহজভাবে বুঝতে চেষ্টা করি। র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমরি, বা RAM, মাদারবোর্ডের মেমরি স্লটে পাওয়া হার্ডওয়্যার। RAM-এর ভূমিকা হল প্রোগ্রামগুলির দ্বারা তৈরি করা অন-দ্য-ফ্লাই তথ্য অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা এবং এমনভাবে করা যাতে এই ডেটা অবিলম্বে অ্যাক্সেসযোগ্য হয়। RAM মেমরি প্রয়োজন যে কাজ হতে পারে; গ্রাফিক ডিজাইন, সম্পাদিত ভিডিও বা ফটোগ্রাফের জন্য ছবি রেন্ডার করা, একাধিক অ্যাপ খোলার সাথে মাল্টি-টাস্কিং (উদাহরণস্বরূপ, একটি স্ক্রিনে একটি গেম চালানো এবং অন্যটিতে ডিসকোর্ডের মাধ্যমে চ্যাট করা)।
ডেক্সটপ কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোনের RAM হচ্ছে এমন একটি 'স্টোরেজ মেমারি ডিভাইস' যা কিছু সময়ের জন্যে যেকোনো 'অ্যাপ্লিকেশান' প্রসেস করার উদ্দেশ্য অ্যাপ্লিকেশানের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন তথ্য এবং ডাটাকে অস্থায়ীভাবে নিজের কাছে জমা রাখে। আপনার কতটা RAM প্রয়োজন তা নির্ভর করে আপনি যে প্রোগ্রামগুলি চালাবেন তার উপর। মাঝারি তীব্রতার গেমিং অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সঞ্চালিত হলে সাধারণত 8GB মেমরি ব্যবহার করে, তবে ভিডিও/গ্রাফিক ডিজাইন 16GB এর উপরে RAM ব্যবহার করতে পারে। আপনার কম্পিউটারের কত মেমরি প্রয়োজন তা খুঁজে বের করুন।
কম্পিউটারের RAM কী কাজ করে?
যখন আমরা কম্পিউটারকে কোনো কাজ দেই, সেই কাজের সঙ্গে জড়িত সকল ইনফরমেশন বা ডাটা সংরক্ষণ করে RAM নিজের কাছে রেখে দেয়। তারপর RAM এর সাহায্যে সকল কম্পিউটারের অস্থায়ী ডাটা বা তথ্যগুলোকে, কম্পিউটারের প্রসেসর সহজে সংরক্ষণ করে, কাজগুলো সম্পন্ন করে। এছাড়া RAM প্রসেসরের মধ্যে চলতে থাকা, এই ডাটা ও তথ্য গুলো আদান প্রদানের প্রক্রিয়া অনেক দ্রুততার সাথে চলতে থাকবে। আপনার কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোনে থাকা RAM যত বেশি উন্নতমানের ও অধিক ফ্রিকোয়েন্সির থাকবে, তত বেশি দ্রুততার সাথে এই ডাটা প্রসেসিং এর কাজ করে থাকে। আপনার ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোনে যদি RAM না থাকে আপনার কম্পিউটার কখনো ওপেন হবে না।
কারণ, কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোন চালু করার পরে, অপারেটিং সিস্টেম এর সঙ্গে জড়িত ডাটা ও তথ্য গুলো RAM মেমোরিতে সেভ হয়। RAM এবং প্রসেসর এর মধ্যে চলতে থাকা এই ডাটা ও ইনফরমেশন গুলি আদান প্রদান প্রক্রিয়া অনেক দ্রুত গতিতে চলতে থাকবে। তারপর ডাটা প্রসেসিং হওয়ার পর আমাদের কম্পিউটার বা মোবাইল বুট হয় বা চালু হয়। এই RAM মেমোরি থেকেই, যে কোনো কাজ সম্পন্ন করে থাকে। র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি, আকার, গঠন, ক্ষমতা, দ্রুততা এবং স্থাপত্য হিসেবে আলাদা আলাদা হতে পারে। RAM নিয়ে এই বিষয় গুলিতে ধ্যান দেওয়াটা অনেক জরুরি, যখন আপনি একটি কম্পিউটার ডিভাইস কেনার অথবা আপগ্রেড করার কথা ভাবছেন।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আপনি যখন কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোনে যেকোনো একটি অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করলেন। ধরুন সেই অ্যাপ্লিকেশনটি হচ্ছে একটি ওয়েব ব্রাউজার। আপনি অ্যাপ্লিকেশনটিতে ক্লিক করার সাথে সাথে সেই ওয়েব ব্রাউজার অ্যাপ্লিকেশানের সাথে জড়িত প্রত্যেকটি ডাটা এবং তথ্য ডিভাইসের RAM মেমোরিতে সেভ করে থাকে। তারপর কম্পিউটার RAM থেকেই অ্যাপ্লিকেশনটির ডাটা এবং তথ্যগুলোকে প্রসেসরে মাধ্যমে সংগ্রহ করে থাকে।
এইবার প্রসেসর অর্থাৎ সিপিউ দ্বারা ডাটা বা তথ্যগুলোকে প্রসেস হয়ে যাওয়ার পর, আপনার কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোনের সেই ওয়েব ব্রাউজার অ্যাপ্লিকেশনটি চালু হয়ে যাবে। এখন আপনি ভাবতে পারেন, আপনি যখন কম্পিউটার ওপেন করেন অ্যাপ্লিকেশনটিতে ক্লিক করার সময় থেকে শুরু করে অ্যাপ্লিকেশান চালু হওয়া পর্যন্ত কতটুকু কাজ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আপনি চিন্তা করুন এই সকল কাজ কেবলমাত্র কয়েক মিলি সেকেন্ডের মধ্যেই সম্পূর্ণ হচ্ছে। তার কারণ RAM ও প্রসেসরের মধ্যে হওয়া এই প্রক্রিয়া অনেক হাজার গুণ দ্রুততার সাথে সম্পন্ন হয়।
কম্পিউটারের RAM কীভাবে কাজ করে?
অনেকগুলো ট্রানজিস্টার ও ক্যাপাসিটরের সমন্বয়ে তৈরি হয় র্যামের মেমোরি সেল। র্যামের ক্যাপাসিটরের উদাহরণ হল বালতির মতো তবে তা ফুটো বা লিক। যার কারণে ডাটা নিমেষে খালি হয়ে যেতে পারে। মেমোরি সেল ডাটাকে ০ এবং ১ এই দুই বাইনারি সংখ্যা দ্বারা সংরক্ষণ করে। ডাটা রিচার্জ হলে ১ আর ডিসচার্জ হলে ০ এই কাজ সম্পন্ন হয় মেমোরি কন্ট্রোলারের মাধ্যমে। র্যামের কাজ হচ্ছে আপনি যে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে চান তা হার্ডডিস্ক থেকে এনে নির্দেশ অনুযায়ী রান করবে। তবে আমরা সরাসরি RAMকে নির্দেশ করতে পারি না, সিপিউ দ্বারা র নির্দেশ দিয়ে থাকে।
কম্পিউটার RAM এর প্রকারভেদ
আপনারা জানতে পারলেন, RAM কি এবং RAM কি কাজ করে। এখন আমি আপনাদেরকে জানাবো র্যামের বিভিন্ন প্রকারভেদগুলোর সম্পর্কে। বর্তমানে প্রায় যেকোনো কম্পিউটিং ক্যাপাবল ডিভাইসগুলোতে RAM এর দরকার হয়। যেমনঃ- ডেক্সটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ কম্পিউটার, ট্যাবলেটস, এইচডি টিভি ইত্যাদি। আর আপনারা জানেন প্রত্যেক আলাদা আলাদা ডিভাইসগুলোতে ব্যবহার হওয়া RAM মেমোরি কাজ ও উদ্দেশ্য একই। আমরা সাধারণভাবে দেখতে পারি, কম্পিউটারের RAM মেমোরি মূলত ৬ টি ভিন্ন ভিন্ন প্রকারভেদে দেখা যায়। তবে, প্রত্যেকটি RAM এর কাজ করার ক্ষমতাও আলাদা আলাদা হতে পারে। কম্পিউটার, স্মার্টফোন র্যামের প্রকারভেদঃ
SRAM- Static RAM
DRAM - Dynamic RAM
SDRAM -Synchronous Dynamic RAM
SDR SDRAM- Single Data Rate synchronous RAM.
DDR SDRAM, DDR2, DDR3, DDR4- Double Data Rate
Synchronous Dynamic RAM.
GDDR, SDRAM, GDDR2, GDDR3, GDDR4, GDDR5-
Graphics Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM.
1. Static RAM (SRAM)
আপনারা হয়ত জেনে থাকবেন, SRAMSRAM এই RAM টা মার্কেটে আনা হয়েছিল ১৯৯০ সালে। আর বর্তমান সময় এসে এই ধরনের RAMগুলোকে ব্যবহার করতেছেন। এটা ব্যবহার করা হয় ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, এলসিডি স্ক্রিন ইত্যাদি ডিভাইসগুলোতে এই স্ট্যাটিক RAMগুলোকে ব্যবহার করা হয়।
2. Dynamic RAM (DRAM)
কম্পিউটারের এই RAMটা প্রায় ১৯৭০ সাল থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে এই DRAM RAMগুলোর প্রচলন ছিল। বেশিরভাগ দেখা যায় ভিডিও গেমিং কনসোল, নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার এবং এই ধরনের ডিভাইসগুলোতে এই DRAM RAM গুলো ব্যবহার করা হত।
3. Synchronous Dynamic RAM (SDRAM)
এই RAMটা আপনারা ১৯৯৩ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত এই ধরনের SDRAM RAM ব্যবহার করে আসছি। কম্পিউটার মেমোরি এবং ভিডিও গেমিং কনসোলের ক্ষেত্রে এই RAMগুলোকে ব্যবহার করা হয়।
4. Single Data Rate Synchronous Dynamic RAM(SDRAM)
১৯৯৩ সালের দিকে এই SDR SDRAM গুলো মার্কেটে চলে আসে। বর্তমান সময়েও এই RAM চলতেছে। আপনারা এই ধরনের RAMগুলো কম্পিউটার মেমোরি এবং ভিডিও গেমিং কনসোলের ব্যবহার করা হয়।
5. Graphics Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM (GDDR SDRAM)
২০০৩ সাল এর পর থেকে এই ধরনের RAM মার্কেটে আসছিলো এবং বর্তমান সময়েও আছে। এইRAMগুলো মূলত ভিডিও গ্রাফিক্স কার্ডগুলোতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে বিশেষ করে এই RAM তৈরি করা হয়েছে। ভিডিও গ্রাফিক্স কার্ড রেন্ডারিং ও ডেডিকেটেড GPU (গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট) এর উদ্দেশ্য এই ধরনের GDDR SDRAM RAM তৈরি করা হয়েছে। হাই ডেফিনেশন রিয়েলেস্টিক ভিডিও এবং ৭২০ ও ১০৮০ হাই রেজোল্যুশন ডিসপ্লে ভিউ ও গেমিং এর জন্য এই ধরনের GDDR RAM ব্যবহার করা হয়।
RAM ও রমের মধ্যে পার্থক্য
সাধারণতভাবে বলতে গেলে, র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি RAM এবং রিড অনলি মেমোরি হলো রম এই দুটিত মাঝে তেমন বিশেষ কোন পার্থক্য নাই। কেননা এই দুইটি হচ্ছে এমন এক মেমোরি ডিভাইস বা হার্ডওয়্যার সেখানে ডাটা ও তথ্য সেভ করে রাখা হয়। RAM হলো প্রাইমারি স্টোরেজ আর রম হলো সেকেন্ডারি স্টোরেজ। RAM এ সংরক্ষণকৃত ডাটা রেড ও হোয়াইট উভয়ই করা যায় তবে রম এবং সংরক্ষণকৃত ডাটা শুধু রেড করা যায়। RAM মেমোরি ব্যবহৃত হয় টেম্পোরারি স্টোরেজ হিসেবে কিন্তু রম মেমোরি ব্যবহৃত হয় পারমানেন্ট স্টোরেজ হিসেবে।
আপনাদের কম্পিউটারে কতটুকু RAM থাকা প্রয়োজন?
আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তর ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে ভিন্ন ভিন্ন উত্তর হতে পারে। কেননা, উন্নতমানের ও অধিক ক্ষমতা সম্পূর্ণ থাকা RAM ব্যবহার করার জন্য আপনার কম্পিউটারে থাকতে হবে প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার। বর্তমান সময়ে DDR3 ও DDR4 মডেলের RAM ব্যবহার করা হচ্ছে। DDR3 ও DDR4 RAM আধুনিক ও উন্নতমানের RAM যেগুলোর কার্যক্ষমতা অনেক ভালো এবং দ্রুত। আপনি যদি ভেবে থাকে একটি নতুন কম্পিউটার ক্রয় করবেন তাহলে আপনি কম্পিউটারে DDR4 এর RAM ব্যবহার করতে পারেন। আপনার র্যামের মেমোরির ফ্রিকুয়েন্সি যত বেশি থাকবে, তত দ্রুততার সাথেও স্মুথভাবে কম্পিউটার কাজ করবে। আপনার RAM মেমোরির ফ্রিকুয়েন্সি মূলত র্যামের দ্রুততার পরিমাণ বোঝায়।
তাই আপনার কম্পিউটারে যত বেশি র্যামের ফ্রিকুয়েন্সি থাকবে তত বেশি দ্রুত হবে আপনার RAM। তাই আমি আপনাদের বোঝানোর জন্য উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি, 1600MHz, 2400MHz, 2133MHz, 3200MHZ এছাড়াও আরো অনেক ফ্রিকোয়েন্সির RAM আছে। এইবার আপনারা এই র্যামের মডেল ব্যবহার করার পর তাই এইবার ভাবতে পারেন র্যামের সাইজের ব্যাপারে। র্যামের সাইজটা RAM ফ্রিকোয়েন্সির মতই। আপনার কম্পিউটারে যত বেশি র্যামের সাইজ থাকবে, তত বেশি স্মুথভাবে কম্পিউটারের সকল কাজ করতে আপনার কোন অসুবিধা হবে না। এতে করে আপনার কম্পিউটারের কাজ করার সময় স্লো হয়ে যাবে না এবং আপনার কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকবে।
আপনার
কম্পিউটারে র্যামের
সাইজ
বেশি হওয়া মানেই, আপনার
কম্পিউটারের প্রসেসর দ্বারা কম্পিউটারের সকল
কাজ একটি সময়ে অনেক
কাজ এক সঙ্গে আপনি
করতে পারেন। আমরা
মূলত এই কাজকে বলতে
পারি মাল্টিটাস্কিং কাজ। আপনার
কম্পিউটারের জন্য মার্কেটে আলাদা
আলাদা সাইজের RAM পেয়ে
যাবেন। আমরা
মার্কেটে র্যামের সাইজ দেখতে পারি,
২ জিবি, ৪জিবি, ৮জিবি,
১৬ জিবি, ৩২জিবি এবং
৬৪জিবি। আমার
মতে আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার
যদি 2400MHZ থেকে 3200MHZ এর ফ্রিকুয়েন্সি থেকে
তবে ৮ জিবি RAM
থাকা ভালো।
পোস্ট
ক্রেডিট: স্বপন মিয়া
Keywords:
what is ram,ram,what is ram memory,what is computer ram,what is ram used
for,what is ram in computer,what is ram?,what is ram for,what is ram use,what
is ram and rom,what is ram in mobile,what is the difference between ram and
rom,what is rom,ram vs rom,how ram works,what is ram ?,pc ram,what does ram
mean,what is a ram,what is ram in a pc,what is ram speed,what is memory,ram
explained,what is ram in urdu,what is ram and rom?, what is ram,what is rom,what is ram
and rom,what is the difference between ram and rom,what is ram memory,what is
ram in computer,what is ram in mobile,what is primary memory,what is ram?,what
is ram used for,what is ddr,what is a ram,what is rom?,what is ram and
rom?,what is rom in hindi,what is ram in android,what is ram for,what is ram
use,what is memory,what is ram speed,what is rom telugu,what is ram telugu,what
is ram in urdu,
#RAM
#RandomAccessMemory
#RAMTypes
#ComputerHardware
#TechBasics
#MemoryTypes
#RAMExplained
#TechEducation
#RAMVsROM
#ComputerMemory
#RAMUpgrades
#DRAM
#SRAM
#RAMInstallation
#TechTips
#MemoryUpgrade
#ComputerTech
#RAMInformation
#TechKnowledge